শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
সিংড়ায় কীটনাশক প্রয়োগে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলের ক্ষতিপুরণের দাবিতে কৃষকের সংবাদ সম্মেলন

সিংড়ায় কীটনাশক প্রয়োগে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলের ক্ষতিপুরণের দাবিতে কৃষকের সংবাদ সম্মেলন

সিংড়ায় কীটনাশক প্রয়োগে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলের ক্ষতিপুরণের দাবিতে কৃষকের সংবাদ সম্মেলন
সিংড়ায় কীটনাশক প্রয়োগে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলের ক্ষতিপুরণের দাবিতে কৃষকের সংবাদ সম্মেলন

সৌরভ সোহরাব, সিংড়া (নাটোর) প্রতিনিধি : নাটোরের সিংড়ায় পুর্ব শত্রুতার জেরে আবাদী জমিতে ক্ষতিকারক কীটনাশক প্রয়োগ করে ফসল বিনষ্ট করায় ক্ষতিপুরণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে রুকনুজ্জামান ভুট্রু নামের এক ভুক্তভোগী কৃষক।

সোমবার (২৫ মার্চ) বেলা ১১টায় উপজেলার রামানন্দ খাজুরা ইউনিয়নের মানিক চাপড় গ্রামে কৃষকের নিজ বাড়িতে গ্রামবাসির উপস্থিতিতে এ সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী কৃষক রুকনুজ্জামান ভুট্রু বলেন, আমার প্রতিপক্ষ মানিক চাপড় গ্রামের মৃত আকবর আলীর ছেলে রুবেল ও জুয়েল এর সাথে বড় পাঁচপাকিয়া মৌজার (যার দাগ নং ৪৭ পরিমান ৭৮ শতাংশ, শ্রেণি-ধানী) একটি জমির কাগজপত্র নিয়ে বিরোধ বাঁধলে বিষয়টি গ্রাম্য সালিস বৈঠকের মাধ্যমে তা মিমাংস হয় এবং কাগজপত্র যাচাই বাছাই শেষে আমার পক্ষে রায় দিলে আমি চলতি ইরিবোরো মৌসুমে ওই জমিতে ধান চাষ করি। এমতাবস্থায় গত ২১ মার্চ রাতের অন্ধকারে প্রতিপক্ষ আমার আবাদী জমিতে ক্ষতিকারক কীটনাশক প্রয়োগ করে প্রায় ২ বিঘা জমির ধান বিনষ্ট করে। এতে আমার প্রায় ৭০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টদের কাছে আমি সুষ্ঠ তদন্ত সাপক্ষে অপরাধীদের বিচার ও ফসলের ক্ষতিপুরণ দাবি করছি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মোঃ জুয়েল হোসেন বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। রেকর্ড সংশোধনীর ওই জমির মামলা এখনও চলমান আছে। প্রতিপক্ষ আমাদের ফাসানোর জন্য নিজেরাই কীটনাশক প্রয়োগ করে এই নাটক করেছে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply